অনলাইন নিউজ ডেস্ক ::::
ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেয়ার অপরাধে পুলিশের ১৯জন ট্রেইনি কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। দুদকের উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক এর তত্ত্ববধানে উপ-সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ আসামীদেরকে গ্রেপ্তার করেছেন। আজ পাবনা জেলার চাঁদাখার বাশতলা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। ২০১৪ সালের ৬ই জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ থানার একটি মামলার আসামী তারা। মামলার এজেহারে বলা হয়েছে- আসামীরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ, প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধার ভূয়া জাল সনদ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় পুলিশ বিভাগে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ভর্তি ও যোগদানপূর্বক চাকুরী করার অপরাধ করেছেন। গ্রেপ্তার হওয়া সকলেরই বর্তমান ঠিকানা ডিএমপির রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে। এদের প্রত্যেকেই সিরাজগঞ্জ জেলার স্থায়ী বাসিন্দা। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার চরজোকনালা গ্রামের আ. ওাজ্জাক মন্ডলের ছেলে আইয়ুব আলী, আদাচাকী গ্রামের মো. সুরমান আলীর ছেলে মো. কামরুল ইসলাম, একই গ্রামের ছানাউল্লা শেখের ছেলে আব্দুল কুদ্দুছ শেখ ও মোঃ আনছার আলীর ছেলে মোঃ সবুজ মিয়া , চরমেটুয়ানী গ্রামের শহীদ আলীর ছেলে মো. আলী আব্বাস, একই গ্রামের মো. ইফনুস আলীর ছেলে মো. আব্দুল আউয়াল, মধ্যমেটুয়ানী গ্রামের মৃত গনি সরকারের ছেলে আমিরুল ইসলাম, ব্রাক্ষণগ্রামের মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ আলী, কাজীপুরা গ্রামের সাইদুল ইসলামের ছেলে আবু হানিফ, কোনাবাড়ী গ্রামের আব্দুল বারীর ছেলে মো. ফেরদৌস, লক্ষীপুর গ্রামের মো. আজহারীর ছেলে মো. হায়দার আলী, একই গ্রামের মো. আব্দুস সাত্তারের ছেলে মো. বুদ্ধি মিয়া, তেয়াশিয়া গ্রামের গোবিন্দ সরকারের ছেলে সুমন কুমার, বিশ্বাসবাড়ী গ্রামের সুজাবত আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম, দক্ষিণ বানিয়া গাঁতী গ্রামের মো. রজব আলীর ছেলে মো. আল আমিন, বয়রাবাড়ী গ্রামের মোঃ সোনাউল্লাহ মন্ডলের ছেলে মোঃ সোহেল রানা ও মো. সুমন আহম্মেদ, শাহাজাদপুর থানার আগুনকালী গ্রামের মো. শুকর শেখের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম ও সিরাজগঞ্জ থানার চররায়পুর গ্রামের মো. শাহদৎ হোসেনের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম।
পাঠকের মতামত: